ঢাকা ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদ দেখা যায়নি, শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:০৯:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ ২২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশের আকাশে ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। এর ফলে শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে পবিত্র শাবান মাস গণনা করা হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে।

এর আগে ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র শবে বরাতের তারিখ নির্ধারণ ও পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

ফারসি ‘শব’ শব্দের অর্থ রাত আর ‘বরাত’ শব্দের অর্থ সৌভাগ্য। আরবিতে বলা হয় ‘লাইলাতুল বরাত’, অর্থাৎ সৌভাগ্যের রাত। হিজরি শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতটি শবে বরাত হিসেবে পালন করা হয়।

মহিমান্বিত এ রাতে মহান রাব্বুল আলামিন তার বান্দাদের ভাগ্য নির্ধারণ করেন। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা এ রাতে মহান আল্লাহর রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় নফল নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, জিকির-আজগারসহ বিভিন্ন ইবাদত বন্দেগি করে থাকেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চাঁদ দেখা যায়নি, শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:০৯:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

দেশের আকাশে ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। এর ফলে শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে পবিত্র শাবান মাস গণনা করা হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে।

এর আগে ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র শবে বরাতের তারিখ নির্ধারণ ও পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

ফারসি ‘শব’ শব্দের অর্থ রাত আর ‘বরাত’ শব্দের অর্থ সৌভাগ্য। আরবিতে বলা হয় ‘লাইলাতুল বরাত’, অর্থাৎ সৌভাগ্যের রাত। হিজরি শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতটি শবে বরাত হিসেবে পালন করা হয়।

মহিমান্বিত এ রাতে মহান রাব্বুল আলামিন তার বান্দাদের ভাগ্য নির্ধারণ করেন। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা এ রাতে মহান আল্লাহর রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় নফল নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, জিকির-আজগারসহ বিভিন্ন ইবাদত বন্দেগি করে থাকেন।