ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেটের বাজার গুলোতে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ে শঙ্কা

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১০:৫৯:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪ ৯২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রতি বছরের ন্যায় সিলেটে এ বছরেও রমজানের আগ মুহুর্তে পাইকারী ও খুচরা বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করেছে। বিশেষ সিলেটের পাইকারি বাজার নগরীরর কালিঘাট বাজারে যদি দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি পলে,খুচরা বাাজরে এর প্রভাব পড়েছে। গোঠা সিলেট জুড়ে দেখা দেয় অস্থিরতা।

নিত্যপ্রয়োজনীয় জনিসের দাম বৃদ্ধি খবর যখন ক্রেতাদের কানে পৌছে, তখন ক্রেতারাও হুমড়ি খেয়ে কালিঘাট তথা আশ পাশে বাজারে এসে বেশি দামেও বাজার করতে থাকনে। তখন বাজারে অতিরিক্ত ক্রেতাদের আগমনে সরকারের বেধে দেওয়া দামের চেয়ে তিন গুন দামে ব্যবসায়ীরা মালামাল বিক্রি করতে থাকনে। সাধারণত রজমানের শুরুতে সিরেটে প্রায় প্রতিবছরই ভোগ্যপণ্যের বাজারে এক ধরনের অস্থিরতা লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে- ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, ডাল, খেজুর ও পেঁয়াজের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এসময় দামও বেশ বেড়ে যায়।

কিন্তু এবছর দেখা যাচ্ছে, রমজান শুরু হওয়ার বেশ আগে ভাগেই বাজারে এসব পণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেছে। অথচ রমজানে দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেজন্য গত জানুয়ারিতে চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণ করেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেয় সরকার।

প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ইং চাল, চিনি, তেল ও খেজুরের আমদানি কর কমিয়েও দেয়া হয়। কিন্তু এরপর প্রায় তিন সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও ভোক্তারা এর কোনো সুফল পাননি। উল্টো বাড়তে দেখা গেছে চিনি ও খেজুরের দাম।


ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের মূল্য ও পরিবহন খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি ঋণপত্র (এলসি) খোলা নিয়ে নানান জটিলতার কারণে সার্বিক ভাবে পণ্যের আমদানি ব্যয় বেড়েছে। ফলে পণ্যের দামেও সেটির প্রভাব দেখা যাচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সিলেটের বাজার গুলোতে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ে শঙ্কা

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১০:৫৯:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪

প্রতি বছরের ন্যায় সিলেটে এ বছরেও রমজানের আগ মুহুর্তে পাইকারী ও খুচরা বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করেছে। বিশেষ সিলেটের পাইকারি বাজার নগরীরর কালিঘাট বাজারে যদি দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি পলে,খুচরা বাাজরে এর প্রভাব পড়েছে। গোঠা সিলেট জুড়ে দেখা দেয় অস্থিরতা।

নিত্যপ্রয়োজনীয় জনিসের দাম বৃদ্ধি খবর যখন ক্রেতাদের কানে পৌছে, তখন ক্রেতারাও হুমড়ি খেয়ে কালিঘাট তথা আশ পাশে বাজারে এসে বেশি দামেও বাজার করতে থাকনে। তখন বাজারে অতিরিক্ত ক্রেতাদের আগমনে সরকারের বেধে দেওয়া দামের চেয়ে তিন গুন দামে ব্যবসায়ীরা মালামাল বিক্রি করতে থাকনে। সাধারণত রজমানের শুরুতে সিরেটে প্রায় প্রতিবছরই ভোগ্যপণ্যের বাজারে এক ধরনের অস্থিরতা লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে- ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, ডাল, খেজুর ও পেঁয়াজের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এসময় দামও বেশ বেড়ে যায়।

কিন্তু এবছর দেখা যাচ্ছে, রমজান শুরু হওয়ার বেশ আগে ভাগেই বাজারে এসব পণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেছে। অথচ রমজানে দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেজন্য গত জানুয়ারিতে চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণ করেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেয় সরকার।

প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ইং চাল, চিনি, তেল ও খেজুরের আমদানি কর কমিয়েও দেয়া হয়। কিন্তু এরপর প্রায় তিন সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও ভোক্তারা এর কোনো সুফল পাননি। উল্টো বাড়তে দেখা গেছে চিনি ও খেজুরের দাম।


ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের মূল্য ও পরিবহন খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি ঋণপত্র (এলসি) খোলা নিয়ে নানান জটিলতার কারণে সার্বিক ভাবে পণ্যের আমদানি ব্যয় বেড়েছে। ফলে পণ্যের দামেও সেটির প্রভাব দেখা যাচ্ছে।