ঢাকা ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন মির্জা আব্বাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০২:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪ ৫৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রীকে সম্পদের তথ্য গোপন সংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় খালাস দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মো. মাসুদ পারভেজের আদালত এই রায় প্রদান করেন। এর আগে গত ২২ আগস্ট রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের এই দিন ধার্য করেন।

আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সাত কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলা করা হয়। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেন।

২০০৮ সালের ২৪ মে তদন্ত শেষে দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে চার কোটি ২৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন মির্জা আব্বাস

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০২:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রীকে সম্পদের তথ্য গোপন সংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় খালাস দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মো. মাসুদ পারভেজের আদালত এই রায় প্রদান করেন। এর আগে গত ২২ আগস্ট রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের এই দিন ধার্য করেন।

আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সাত কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলা করা হয়। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেন।

২০০৮ সালের ২৪ মে তদন্ত শেষে দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে চার কোটি ২৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।