ঢাকা ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাল কাবিনে মিথ্যা যৌতুক মামলার অভিযোগ

বাগেরহাট অফিস
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৫৮:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুন ২০২৪ ৮৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ভূয়া কাবিন নামা তৈরী করে মো. মহিদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ৮ লাখ টাকা যৌতুক, নারী নির্যাতন ও তিন লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে সুরাইয়া খাতুন (১৯) ভুয়া কাবিননামা তৈরী করে এ মিথ্যা মামলা করেন। এমনটাই দাবি করেছেন ভুক্তভোগীর পরিবার। ভুক্তভোগী মোঃ মহিদুল ইসলামের বাড়ি চিতলমারী উপজেলার শিব নগর গ্রামে।

ভুক্তভোগী মোঃ মহিদুল ইসলাম বলেন, বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের অলিউর রহমানের মেয়ে সুরাইয়া খাতুন ও চিতলমারী উপজেলার নিকাহ রেজিষ্টার মোঃ রুহুল আমিনের জোকসাজোসে একটি ভুয়া জাল কাবিন তৈরী করে। জাল কাবিনে সুরাইয়া খাতুনের সাথে বিবাহের তারিখ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ৩ তারিখ উল্লেখ করা হয়। এখানে কাবিন নামা উল্লেখ করা হয়েছে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। যা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট।

তিনি আরও বলেন, মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে আমার বাবাকে। কিন্তু বাবা ২০২২ সালের ২৬ জুলাই মারা গেছে। তাহলে মৃত ব্যক্তি কিভাবে আমার বিবাহের সাক্ষী হলো। কাবিনে আমিসহ বাকী সব ব্যক্তির সাক্ষর জাল। এই সুরাইয়া খাতুন আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে জাল কাবিন করে মিথ্যা যৌতুক মামলা করেছে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য।

এ বিষয়ে মামলার মামলার বাদী সুরাইয়া খাতুন ও নিকাহ রেজিষ্টার মোঃ রুহুল আমিনের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলেও তাদের ফোনে পাওয়া যায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

জাল কাবিনে মিথ্যা যৌতুক মামলার অভিযোগ

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৫৮:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুন ২০২৪

জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ভূয়া কাবিন নামা তৈরী করে মো. মহিদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ৮ লাখ টাকা যৌতুক, নারী নির্যাতন ও তিন লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে সুরাইয়া খাতুন (১৯) ভুয়া কাবিননামা তৈরী করে এ মিথ্যা মামলা করেন। এমনটাই দাবি করেছেন ভুক্তভোগীর পরিবার। ভুক্তভোগী মোঃ মহিদুল ইসলামের বাড়ি চিতলমারী উপজেলার শিব নগর গ্রামে।

ভুক্তভোগী মোঃ মহিদুল ইসলাম বলেন, বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের অলিউর রহমানের মেয়ে সুরাইয়া খাতুন ও চিতলমারী উপজেলার নিকাহ রেজিষ্টার মোঃ রুহুল আমিনের জোকসাজোসে একটি ভুয়া জাল কাবিন তৈরী করে। জাল কাবিনে সুরাইয়া খাতুনের সাথে বিবাহের তারিখ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ৩ তারিখ উল্লেখ করা হয়। এখানে কাবিন নামা উল্লেখ করা হয়েছে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। যা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট।

তিনি আরও বলেন, মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে আমার বাবাকে। কিন্তু বাবা ২০২২ সালের ২৬ জুলাই মারা গেছে। তাহলে মৃত ব্যক্তি কিভাবে আমার বিবাহের সাক্ষী হলো। কাবিনে আমিসহ বাকী সব ব্যক্তির সাক্ষর জাল। এই সুরাইয়া খাতুন আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে জাল কাবিন করে মিথ্যা যৌতুক মামলা করেছে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য।

এ বিষয়ে মামলার মামলার বাদী সুরাইয়া খাতুন ও নিকাহ রেজিষ্টার মোঃ রুহুল আমিনের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলেও তাদের ফোনে পাওয়া যায়নি।