ঢাকা ০৪:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ঝালকাঠির দুই নদীর পানি বেড়েছে

শাহ জালাল, বরিশাল
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৩৫:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪ ৭২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ঝালকাঠির সুগন্ধা ও বিশখালী নদীর পানি বেড়েছে। স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে দুই থেকে আড়াই ফুট উচ্চতা দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার অনেক নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) সকাল থেকেই আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছে। আবহাওয়ার তথ্যমতে, রোববার সকাল ১০টা থেকে ঝালকাঠিকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আতঙ্ক বিরাজ করছে নদী পাড়ের মানুষের মধ্যে।

এদিে, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় জেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ৮৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র ও ৬২টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া প্রস্তুত রয়েছে ৩৭টি মেডিকেল টিম। আরও রয়েছে ফায়ার সার্ভিসের ৮টি উদ্ধারকারী দল।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, দুর্যোগ মোকাবিলায় নগদ ১৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং জরুরি মুহুর্তে বিতরণের জন্য ৪০০ মেট্রিক টন চাল মজুদ রাখা হয়েছে। এর পাশাপাশি শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও ৪২৪ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে। তাৎক্ষণিক যোগাযোগের জন্য ছয়টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ঝালকাঠির দুই নদীর পানি বেড়েছে

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৩৫:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ঝালকাঠির সুগন্ধা ও বিশখালী নদীর পানি বেড়েছে। স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে দুই থেকে আড়াই ফুট উচ্চতা দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার অনেক নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) সকাল থেকেই আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছে। আবহাওয়ার তথ্যমতে, রোববার সকাল ১০টা থেকে ঝালকাঠিকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আতঙ্ক বিরাজ করছে নদী পাড়ের মানুষের মধ্যে।

এদিে, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় জেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ৮৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র ও ৬২টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া প্রস্তুত রয়েছে ৩৭টি মেডিকেল টিম। আরও রয়েছে ফায়ার সার্ভিসের ৮টি উদ্ধারকারী দল।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, দুর্যোগ মোকাবিলায় নগদ ১৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং জরুরি মুহুর্তে বিতরণের জন্য ৪০০ মেট্রিক টন চাল মজুদ রাখা হয়েছে। এর পাশাপাশি শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও ৪২৪ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে। তাৎক্ষণিক যোগাযোগের জন্য ছয়টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।