ঢাকা ১০:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাঁচামরিচের দাম লাফাচ্ছে বৃষ্টির অজুহাতে

নীলফামারী প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৩:৩৭:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪ ৫১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নীলফামারী’র হাট-বাজারে কাঁচামরিচের দাম লাফাচ্ছে বৃষ্টি’র অজুহাতে।সব নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার উদ্ধমুখি ।অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিতে বাজার মনিটরিংয়ের দাবী ভোক্তদের।মনিটরিং প্রতিষ্ঠান বলছে বাজার মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে।

নীলফামারী জেলায় সরকার অনুমতিত প্রায় শতাধিক হাট-বাজার রয়েছে।এসব হাট-বাজার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে; কাঁচাবাজরে প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মুল্য ১০ থেকে ২০ টাকা কেজিতে বেড়েছে।বিশেষ করে কাঁচামরিচের দাম বেড়েছে দেড়গুন। গতকাল শনিবার (৬ জুলাই) শহরের বাড়বাজার,সাহেব বাজার,নতুনবাজার,উকিলের মোড়,বাজারে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে।রোববার (৭ জুলাই) হাট-বাজারে গুলোতে একদিনের ব্যবধানে কাঁচামরিচ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে কেজি বিক্রি হচ্ছে।একদিনের ব্যাবধানে পিয়াজের দাম বেড়ে কেজি প্রতি ১০ টাকা।৮০ টাকার পিয়াছ বিক্রি হ্চ্ছে ৯০ টাকা দরে।আলু’র দাম ১০ টাকা বেড়ে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হ্চ্ছে।।

রুই,কাতল,মিনারকাপ,শিং-মাগুর-কৈই কজি প্রতি বেছে ২০ থেকে ৩০ টাকা।গরু ও খশির মাংশের দাম অপরিবতিত্ব রয়েছে। গরু কজি প্রতি ৭০০ টাকা আর খশি ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা দরে বিক্রি হ্েচ্ছ।চালের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২ থেকে৩ টাকা কেজিতে। নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বেকায়দায় পরেছে গতরখাটা ও সল্প আয়ের মানুষজন।

সাহেব বাজারে আসা আব্দল কাদের বলেন;আমাদের মতো নি¤œ-আয়ের মানুষজন পণ্য বিক্রেতাদের কাছে অসহায়। তারা যে-দাম চাইছে; সেই দামে আমরা কিনতে বাধ্য হচ্ছি।বর্তমান বাজার দরের সিন্ডিকেটে কারণে নি¤œ ও মধ্যবৃত্ত পরিবার গুলোর বাজার দরে নাভিশ্বাশ উঠেছে। এসময় ওই বাজারে আসা আজিজার রহমান বলেন:সরকারের সংশ্লিষ্ট বাজার দর নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং ব্যবস্থা অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়েছে। মনিটরিং ব্যবস্থাপনা কমিটির উদাসিনতায় আজ বাজার দলের অরাজকতা সুণ্ঠি হয়েছে। নতুন বাজারের কাঁচামল বিক্রেতা আব্দুর রহিম বরেন;কয়েক দিনের অবিরাম বর্ষনে কাঁচামরিচসহ শাকসবজির আমদানী-রপ্তানি কমে যাওয়ায় বাজারের এ অবস্থার সুষ্ঠি হয়েছে।

মরিচ চাষী তোফায়েল আহম্মে বলেন; অবিরাম বর্ষনে মরিচ খেতের গাছ প্রতিদিন মারা যাচ্ছে। ফলে মরিচের চাহিদার তুনায় কম উৎপাদন হওয়ায় বাজার বৃদ্ধি পেয়েছে।নীলফামারী জেলার কনজুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যারের সাধারণ সম্পাদক আল-আমিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন; নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মুল্য নিয়ন্ত্রণে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে সহযোগিতা চেয়েছেন;ভোক্তাদের।জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় উপ-পরিচালক আজহারুল ইসলামের সাথে মুঠোফনে বাজার দর ও ভোক্ত অধিকার সংরক্ষণে নিয়ে কথা হলে তিনি বলেন; প্রতিদিন দিন বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং ব্যবস্থায় অসাধু ব্যবসায়ীদের জেল-জরিমানা অব্যাহত রয়েছে।অগামীতে আরো জোরদার করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কাঁচামরিচের দাম লাফাচ্ছে বৃষ্টির অজুহাতে

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৩:৩৭:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

নীলফামারী’র হাট-বাজারে কাঁচামরিচের দাম লাফাচ্ছে বৃষ্টি’র অজুহাতে।সব নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার উদ্ধমুখি ।অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিতে বাজার মনিটরিংয়ের দাবী ভোক্তদের।মনিটরিং প্রতিষ্ঠান বলছে বাজার মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে।

নীলফামারী জেলায় সরকার অনুমতিত প্রায় শতাধিক হাট-বাজার রয়েছে।এসব হাট-বাজার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে; কাঁচাবাজরে প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মুল্য ১০ থেকে ২০ টাকা কেজিতে বেড়েছে।বিশেষ করে কাঁচামরিচের দাম বেড়েছে দেড়গুন। গতকাল শনিবার (৬ জুলাই) শহরের বাড়বাজার,সাহেব বাজার,নতুনবাজার,উকিলের মোড়,বাজারে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে।রোববার (৭ জুলাই) হাট-বাজারে গুলোতে একদিনের ব্যবধানে কাঁচামরিচ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে কেজি বিক্রি হচ্ছে।একদিনের ব্যাবধানে পিয়াজের দাম বেড়ে কেজি প্রতি ১০ টাকা।৮০ টাকার পিয়াছ বিক্রি হ্চ্ছে ৯০ টাকা দরে।আলু’র দাম ১০ টাকা বেড়ে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হ্চ্ছে।।

রুই,কাতল,মিনারকাপ,শিং-মাগুর-কৈই কজি প্রতি বেছে ২০ থেকে ৩০ টাকা।গরু ও খশির মাংশের দাম অপরিবতিত্ব রয়েছে। গরু কজি প্রতি ৭০০ টাকা আর খশি ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা দরে বিক্রি হ্েচ্ছ।চালের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২ থেকে৩ টাকা কেজিতে। নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বেকায়দায় পরেছে গতরখাটা ও সল্প আয়ের মানুষজন।

সাহেব বাজারে আসা আব্দল কাদের বলেন;আমাদের মতো নি¤œ-আয়ের মানুষজন পণ্য বিক্রেতাদের কাছে অসহায়। তারা যে-দাম চাইছে; সেই দামে আমরা কিনতে বাধ্য হচ্ছি।বর্তমান বাজার দরের সিন্ডিকেটে কারণে নি¤œ ও মধ্যবৃত্ত পরিবার গুলোর বাজার দরে নাভিশ্বাশ উঠেছে। এসময় ওই বাজারে আসা আজিজার রহমান বলেন:সরকারের সংশ্লিষ্ট বাজার দর নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং ব্যবস্থা অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়েছে। মনিটরিং ব্যবস্থাপনা কমিটির উদাসিনতায় আজ বাজার দলের অরাজকতা সুণ্ঠি হয়েছে। নতুন বাজারের কাঁচামল বিক্রেতা আব্দুর রহিম বরেন;কয়েক দিনের অবিরাম বর্ষনে কাঁচামরিচসহ শাকসবজির আমদানী-রপ্তানি কমে যাওয়ায় বাজারের এ অবস্থার সুষ্ঠি হয়েছে।

মরিচ চাষী তোফায়েল আহম্মে বলেন; অবিরাম বর্ষনে মরিচ খেতের গাছ প্রতিদিন মারা যাচ্ছে। ফলে মরিচের চাহিদার তুনায় কম উৎপাদন হওয়ায় বাজার বৃদ্ধি পেয়েছে।নীলফামারী জেলার কনজুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যারের সাধারণ সম্পাদক আল-আমিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন; নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মুল্য নিয়ন্ত্রণে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে সহযোগিতা চেয়েছেন;ভোক্তাদের।জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় উপ-পরিচালক আজহারুল ইসলামের সাথে মুঠোফনে বাজার দর ও ভোক্ত অধিকার সংরক্ষণে নিয়ে কথা হলে তিনি বলেন; প্রতিদিন দিন বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং ব্যবস্থায় অসাধু ব্যবসায়ীদের জেল-জরিমানা অব্যাহত রয়েছে।অগামীতে আরো জোরদার করা হবে।