ঢাকা ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাত-পা বেঁধে পাঁচজনে মিলে ধর্ষণ, মরদেহ ফেলে দেয় হাতিরঝিলে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০২:২৭:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৬৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হাত-পা বেঁধে পাঁচজনে মিলে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় অষ্টম শ্রেণির এক কিশোরীকে। এরপর তার মরদেহ ফেলে দেয়া হয় হাতিরঝিলে। এ ঘটনায় জড়িত রবিন ও রাব্বি মৃধা নামের দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত আরও তিনজনকে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, কিশোরীকে ফাঁদে পেলে ১৬ জানুয়ারি দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর বাসায় নিয়ে যায় তারা। সেখানে ৫ জন মিলে ধর্ষণের পর তাকে বস্তায় ভরে মধ্যরাতে রিকশায় করে এনে ফেলা দেয়া হয় হাতিরঝিলে।

গ্রেপ্তারকৃতদের দেয়া তথ্যানুযায়ী, হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এদিকে মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে ১৯ জানুয়ারি একটি নিখোঁজ ডায়েরি এবং পরে ২৭ তারিখে করেন মামলা করেন বাবা। তদন্তে নামে পুলিশ।

কিশোরীর মুঠোফোন নম্বরের সূত্র ধরে ৩০ জানুয়ারি রবিন ও রাব্বি মৃধাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তারা ৫ জন মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হাত-পা বেঁধে পাঁচজনে মিলে ধর্ষণ, মরদেহ ফেলে দেয় হাতিরঝিলে

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০২:২৭:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

হাত-পা বেঁধে পাঁচজনে মিলে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় অষ্টম শ্রেণির এক কিশোরীকে। এরপর তার মরদেহ ফেলে দেয়া হয় হাতিরঝিলে। এ ঘটনায় জড়িত রবিন ও রাব্বি মৃধা নামের দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত আরও তিনজনকে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, কিশোরীকে ফাঁদে পেলে ১৬ জানুয়ারি দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর বাসায় নিয়ে যায় তারা। সেখানে ৫ জন মিলে ধর্ষণের পর তাকে বস্তায় ভরে মধ্যরাতে রিকশায় করে এনে ফেলা দেয়া হয় হাতিরঝিলে।

গ্রেপ্তারকৃতদের দেয়া তথ্যানুযায়ী, হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এদিকে মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে ১৯ জানুয়ারি একটি নিখোঁজ ডায়েরি এবং পরে ২৭ তারিখে করেন মামলা করেন বাবা। তদন্তে নামে পুলিশ।

কিশোরীর মুঠোফোন নম্বরের সূত্র ধরে ৩০ জানুয়ারি রবিন ও রাব্বি মৃধাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তারা ৫ জন মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।