ঢাকা ০৯:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুবদল নেতার মৃত্যু:  জরুরি তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:২৭:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৩৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর পরিচয়ে গভীর রাতে বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুল ইসলাম (৪৫) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় মৃত্যুর জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা যে কোন ধরনের হেফাজতে নির্যাতন ও খুনের নিন্দা জানান। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) চিফ অ্যাডভাইজর জিওবি’র ফেসবুক পোস্টে এ নিয়ে বিবৃতি দেওয়া হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকার রক্ষা করা এই সরকারের একটি মূল উদ্দেশ্য।

দেশের ফৌজদারি বিচারব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সরকার বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে। এই কমিশনগুলোর বেশিরভাগই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদ, অপরাধ ব্যবস্থাপনা এবং বিচারিক পদ্ধতিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি সুযোগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিবেদনগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অর্থপূর্ণ সংলাপ করবে।

অন্তর্বর্তী সরকার এই সংস্কারগুলো বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

যুবদল নেতার মৃত্যু:  জরুরি তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:২৭:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর পরিচয়ে গভীর রাতে বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুল ইসলাম (৪৫) নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় মৃত্যুর জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা যে কোন ধরনের হেফাজতে নির্যাতন ও খুনের নিন্দা জানান। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) চিফ অ্যাডভাইজর জিওবি’র ফেসবুক পোস্টে এ নিয়ে বিবৃতি দেওয়া হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকার রক্ষা করা এই সরকারের একটি মূল উদ্দেশ্য।

দেশের ফৌজদারি বিচারব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সরকার বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে। এই কমিশনগুলোর বেশিরভাগই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদ, অপরাধ ব্যবস্থাপনা এবং বিচারিক পদ্ধতিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি সুযোগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিবেদনগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অর্থপূর্ণ সংলাপ করবে।

অন্তর্বর্তী সরকার এই সংস্কারগুলো বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।